এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই চিনে নিন আসল পদ্মার ইলিশ! রইল বিস্তারিত।









নিজস্ব প্রতিবেদন :- সামনেই বাঙালির সবথেকে বড় পুজোর মরশুম। এই উৎসবের মরসুমে স্বাভাবিকভাবেই খাবার-দাবারের প্রয়োজনীয়তা অত্যধিক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিনিয়ত একঘেয়ে খাবার খেতে খেতে মানুষের পরিবর্তন চাওয়াটা স্বাভাবিক। তার উপর আবার সামনে পুজো থাকায় একেবারেই সোনায় সোহাগা। আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করতে চলেছি বাঙালির পাতের বিশেষ খাদ্য বাংলাদেশের রুপোলি ইলিশের কথা।




প্রসঙ্গত দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজ্যে প্রায় কুড়ি লক্ষ্য কেজির বেশি ইলিশ রপ্তানি করার অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। খুব দ্রুত ভারতের বাজারে পাওয়া যেতে চলেছে পদ্মার রুপোলী ফসল। স্বাভাবিকভাবেই এই খাদ্য বাঙালির রসনা তৃপ্তি ঘটাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। এতকিছুর পরেও স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে আসল এবং নকল ইলিশ এর মধ্যে কোন গ্রাহক কিভাবে পার্থক্য বুঝতে পারবেন!




যদি কোনভাবে নকল ইলিশ প্রাপ্তি ঘটে যায় সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র অর্থ নষ্ট হবে তা নয় রসনারও তৃপ্তি ঘটবে না। তাই স্বভাবতই বিশেষ সতর্ক থাকার প্রয়োজন রয়েছে। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আসল ইলিশ মাছ চিনতে পারবেন! প্রসঙ্গত আর কয়েক দিনের মধ্যেই শহরে পদ্মার ভালো সাইজের ইলিশ পাওয়া যাবে। পদ্মার ইলিশের স্বাদ সাধারণত সবথেকে বেশি হয়ে থাকে। দামের পাশাপাশি রূপেও এটি অনন্য।আপনাদের সুবিধার জন্য জানিয়ে থাকি নদীর ইলিশ সবসময় একটু আকারে ছোট প্রকৃতির হয়।




কিন্তু সাগরের ইলিশ সাধারণত সরু এবং লম্বা প্রকৃতির।বাংলাদেশের পদ্মার ইলিশ মাছের বিশেষত্ব এটি বিশেষভাবে উজ্জ্বল রঙের হয়ে থাকে। শুধুমাত্র তাই নয় মাছের গায়ের রং থাকে রুপোলি এবং চকচকে প্রকৃতির, আকার তুলনামূলকভাবে অনেকটাই বড়। আরো একটি ব্যাপার বিশেষভাবে লক্ষণীয় সাধারনত বাংলাদেশের পদ্মা ও মেঘনা নদীর ইলিশ মাছের চোখের কাছে একটু বেশি লাল হয়। যদিও সাগরের ইলিশ মাছের ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটি লক্ষ্য করা যায় না।এই কয়েকটি বিষয় নজরে রাখলেই খুব সহজে আপনি সাগরের এবং পদ্মার ইলিশ এর মধ্যে তফাৎ বুঝে নিতে পারবেন।











