সুস্থ-স্বাভাবিক সন্তান পেতে শারীরিক সম্পর্কের আগে মেনে চলুন এই দশ টিপস, নইলে বাচ্চা হতে পারে বিকলা’ঙ্গ!









নিজস্ব প্রতিবেদন:বর্তমান প্রজন্মের প্রতিটি ছেলে এবং মেয়ে নিজেদের ক্যারিয়ার কে সুপ্রতিষ্ঠিত করার পিছনে ছুটে চলেছে । এবং যখন তারা নিজেদের ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠা করতে পারছে বা জীবনে সফল হতে পারছে তখন দেখা যাচ্ছে বয়স ৩০ এর গণ্ডি পেরিয়ে গেছে । আমরা আমাদের পছন্দের মানুষকে সব সময় জীবনসঙ্গী হিসেবে পাওয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলি । ছেলে মেয়ে উভয় ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রভাব লক্ষ্য করা যায় ।




যার ফলে ফিউচার প্লান বা ভবিষ্যতের পরিকল্পনা সঠিক মাত্রায় হয়ে উঠতে পারে না । এর জন্য বিভিন্ন ডাক্তারের কাউন্সিলিং বা পরামর্শ দরকার পড়ে মাঝে মধ্যে । কিন্তু বিয়ে করার আগে বা সন্তান প্রসবের আগে এই ধরনের সমস্যা গুলি সম্পর্কে অবশ্যই আপনার জানা দরকার নইলে কিন্তু ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যেতে পারে আপনার ।




থ্যালাসেমিয়া স্ক্রীনিং :- যদি থ্যালাসেমিয়া বাহক এর সাথে থ্যালাসেমিয়া বাহক এর বিবাহ হয় তাহলে তাদের সন্তানেরা এই রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থাকে প্রবল পরিমাণে তাই বিয়ের আগে এবং সন্তান ধারণের আগে অতি অবশ্যই থ্যালাসেমিয়া স্ক্রীনিং করাটা জরুরী।




পিসিওডি:- এই ধরনের সমস্যা লাইফ স্টাইল এর ক্ষেত্রে ঘটে থাকে । অর্থাৎ যদি কোনো কারণে মেয়েরা অতিরিক্ত বাইরের জাঙ্কফুড বা অনিয়মিত জীবনযাত্রা পালন করে তাহলে তাদের ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় । নিয়মমাফিক খাবার-দাবার খেলে এবং জীবনকে একটি রুটিন মাফিক নিয়মে বেঁধে রাখলে এই অসুখ নিমিষের মধ্যে পালায় ।কোনো কারণে যদি আপনার অতিরিক্ত মেদ হয়ে যায় শরীরে তাহলে সেটি আপনার গর্ভধারণের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে । প্রস্রাবের জ্বালা ইত্যাদির মতো সমস্যা দেখা যায় । সেই মুহূর্তে তাই মেয়েদের শরীরকে ঝরঝরে করে রাখুন তার পাশাপাশি নিয়মমাফিক চলুন ।




ফার্টাইল পিরিয়ড মিথ- পিরিয়ড শুরু এক সপ্তাহ আগে ও শেষ হওয়ার পর ১০ দিন হল ফার্টাইল পিরিয়ড। এমনিতে ফার্টাইল পিরিয়ডে নিয়মিত শারীরিক সুস্থ সম্পর্কের পরামর্শ দেয়া হয়।তবে আধুনিক চিকিসাবিজ্ঞানে বলা হয় আ’দর্শ ফার্টাইল পিরিয়ড’ বলে সে অর্থে কিছু হয় না। সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়কে এমন ধরা হলেও শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী এই নিয়ম কিছুটা বদলায়।অনেকেরই পি’রিয়ড অনিয়মিত হয়। তেমনটা হলে চিকিৎসকের পরা’মর্শ প্রয়োজন। রক্তের সিরাম এলএইচ মেপে বা আলট্রাসাউন্ড করে চিকিৎসক জা’নাতে পারবেন কখন ডি’ম্বাণু বের হবে। সেই বুঝে শা’রীরিক স’ম্পর্কের দ’রকার পড়বে।




অ্যানিমিয়া স্ক্রীনিং :- হবু মায়ের বা আপনি যাকে বিয়ে করতে চলেছেন তার অ্যানিমিয়া রয়েছে কিনা সে ব্যাপারে আপনার জানা দরকার । যদি এমনটা থেকে থাকে তাহলে বাইরের জিংক জাতীয় খাবার বা ওষুধ পত্র অযথা খাবেন না ।। বরং তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।অবশ্যই এটি খুব তাড়াতাড়ি নিরাময় হয়ে ওঠে যদি সঠিক সময়ে চিকিৎসা করান ।











